Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অর্জন সমূহ

সাম্প্রতিক বছরসমূহের প্রধান অর্জনসমূহঃ

 

          উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, নীলফামারী সদর দপ্তরের যথাযথ ও কার্যকরী উদ্যোগের ফলে নীলফামারী জেলার সদর উপজেলার বাজারে খাদ্যশস্যের সরবরাহ এবং বাজার মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। ক্রমাগতভাবে খাদ্যশস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় নীলফামারী সদর উপজেলার বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং খাদ্য উদ্বৃত্ত উপজেলা হিসেবে পরিগণিত। ফলশ্রুতিতে জেলা বা অন্য উপজেলা হতে সরকারীভাবে কোন চাল আমদানী করতে হয় না। বরং ২০১৬ সালে শ্রীলংকায় প্রেরণের উদ্দেশ্যে নীলফামারী সদর উপজেলা হতে ৫০০ মেট্রিক টন চাল হালিশহর সি.এস.ডি, চট্টগ্রামে প্রেরণ করা হয়েছিল।

 

            কৃষকদের অধিক হারে প্রণোদনা প্রদানের লক্ষ্যে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূর্বের তুলনায় আরো অধিক পরিমাণ বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। কৃষকের ধান/গমের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ভিত্তিতে প্রকৃত কৃষকের নিকট হতে ধান/গম সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। ধান/গমের মূল্য কৃষকদের নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে সরাসরি পরিশোধ করা হয়। এতে কৃষকের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত হয়েছে।

 

           সরকারি সংরক্ষণাগারের ধারণক্ষমতা ৫৫০০মেঃটন হতে ৬০০০ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।

 

           ইউনিয়ন পর্যায়ে হতদরিদ্র ভোক্তার মাঝে সরকার নির্ধারিত সুলভ মূল্যে ১০/- (দশ) টাকা কেজি দরে মার্চ, এপ্রিল, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ৩০/- (ত্রিশ) কেজি চাল বিক্রয় করা হয়।

 

           এছাড়াও বর্তমানে জেলা সদরে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ওএমএস কার্যক্রমে শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন বাদে সপ্তাহে ৬ দিন সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত আটা বিক্রি চলছে। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ ৫ কেজি আটা প্রতি কেজি ১৮/- টাকা দরে ক্রয় করছেন।

 

          সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীতে পুষ্টি ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন অন্তর্ভূক্ত করে নিম্ন আয়ের জনগণের জন্য নিয়মিত কর্মসূচীতে স্বল্পমূল্যে খাদ্যশস্য  বিতরণ ও সময়োপযোগীকরণ এবং উপজেলার ভিজিএফ খাতে গ্রামের দুঃস্থ মহিলাদের মাঝে সাধারণ চালের সাথে প্রিমিক্স কার্ণেল মিশ্রিত করে পুষ্টি চাল বিতরণ করা হচ্ছে।