ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
২০২৭ সালের মধ্যে খাদ্য গুদামের ধারণ ক্ষমতা ৬০০০ মেঃ টন হতে ৭০০০ মেঃ টনে উন্নীতকরণ। অব্যাহত প্রশিক্ষণ ও অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে খাদ্য ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ। প্রকৃত কৃষকদের ডাটাবেজ তৈরি করে তাদের কাছ থেকে ধান ও গম ক্রয় করা। ধান ও গম ক্রমে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকের বিনির্দেশ সম্মত ধান/গম তৈরিতে সহায়তা করা। হাস্কিং মিলগুলোকে যুগোপযোগী ও আধুনিকায়নকরণ। ভাল চাল উৎপাদনকারী হাস্কিং/অটো মিলারদের Incentive প্রদান।
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীতে পুষ্টি ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন অন্তর্ভূক্ত করে নিম্ন আয়ের জনগণের জন্য নিয়মিত কর্মসূচীতে স্বল্পমূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ ও সময়োপযোগীকরণ এবং পুষ্টি চাল বিতরণের মাধ্যমে অপুষ্টি দূর করে পুষ্টি সমৃদ্ধ জাতি গড়ে তোলা।
এ-ছা-ড়া-ও
১। খাদ্যশস্যের নিরাপত্তা মজুত এবং কৃষকদের প্রণোদনা মূল্য প্রদান;
২। দরিদ্র জনসাধারণের জন্য (বিশেষ করে মহিলা ও শিশুদের) খাদ্যের প্রাপ্যতা সহজলভ্যকরণ;
৩। পর্যাপ্ত খাদ্য প্রাপ্তি ও পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নয়ন;
৪। প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ;
৫। খাদ্যশস্যের (চাল ও গম) মূল্য স্থিতিশীল রাখা;
৬। পুষ্টি সমৃদ্ধ জাতি গড়ে তোলা;
৭। দক্ষতার সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন;
৮। দক্ষতা ও নৈতিকতার উন্নয়ন;
৯। তথ্য অধিকার ও স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ;
১০। কার্যপদ্ধতি ও সেবার মানোন্নয়ন;
১১। কর্ম পরিবেশ উন্নয়ন;
১২। আর্থিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং
১৩। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস